Thursday, August 31, 2017

HACKING CREDIT CARD

ফিশিং এর মাধ্যমে ক্রেডিট কার্ড হ্যাক করুন ( স্টেপ বাই স্টেপ টিউটোরিয়াল )
3 JANUARY · PUBLIC
শিখুন ফিশিং এর মাধ্যমে কিভাবে হ্যাকাররা ক্রেডিট কার্ড ইনফরমেশন
হাতিয়ে নেয়।
সবাইকে স্বাগতম জানাচ্ছি হ্যাক স্কুল বিডির টিউনে আশা করি আপনারা
সবাই ভালো আছেন। আজকের টিউনের বিষয়বস্তু কিভাবে ফিশিং পেইজের মাধ্যমে ক্রেডিট কার্ড হ্যাক করা যায় সেটা নিয়ে। আশা করি এই টিউনলব্দ জ্ঞান আপনারা কোনো অনৈতিক কাজে ব্যাবহার না করে অনলাইনে নিজেকে সুরক্ষিত রাখার শিক্ষা হিসাবে গ্রহন করবেন, ধন্যবাদ।
ফিশিং এর মাধ্যমে ক্রেডিট কার্ডের ইনফো এবং সেই ক্রেডিট কার্ড হোল্ডারের সব ইনফো , কার্ডিং এর ভাষায় যাকে ফুলয বলা হয় । ফুলয

কিভাবে হ্যাক করতে হয় সেটা শিখবেন আপনারা এই টিউনের মাধ্যমে
এবং আশা করি শেখার পরে নিজে এই ধরনের বোকামি কোথাও করে নিজের টাকা খোয়াবেন না!
প্রথমেই বলে নি পরিপুর্ন ফিশিং সাইট সেটাপ করার জন্যে আমাদের যা যা দরকার হবে সেগুলোর নাম
১/ ওয়েব হোস্ট
২/ স্ক্রিপ্ট
৩/ ব্রেইনের দরকার হবে যেটা খাটিয়ে আপনি আশা করি বুঝতে
পারবেন সম্পুর্ন ব্যাপারটা :p
প্রথমেই যা লাগবে সেটা হচ্ছে ওয়েব হোস্টিং অনলাইনে ফ্রি বা পেইড
অনেক ধরনের হোস্টিংই পাওয়া যায় । এইবার এইখান থেকে http://www.mediafire.com/? gisn8yft6be1b8c  এই স্ক্রিপ্টটি ডাউনলোড করে নিন
এরপরে Pagebreeze Html Editing software ডাউনলোড করে নিন http://www.pagebreeze.com/download.htm এই লিঙ্ক থেকে সব কিছু ডাউনলোড এবং ইন্সটল করা সম্পন্ন হলে Pagebreeze সফটওয়্যারটি ওপেন করুন এবং এইচটিএমএল স্ক্রিপ্টটি যেটা ডাউনলোড করেছেন সেটা এডিটরে ওপেন করুন।
এখন আমরা যা করবো সেটা হচ্ছে আমাদের অর্ডার পেইজটি এডিট করতে হবে , যেটা আপনারা খুঁজে পেয়ে যাবেন আশা করি যদি এতক্ষন আমার দেখানো পদক্ষেপগুলো ঠিকভাবে অনুসরন করেন। এডিটরে অর্ডার পেইজটি এডিটিং এর জন্যে ওপেন করার পরে এখন আমাদের
ফর্ম জেনারেট করতে হবে। এইচটিএমএল কোড জানার দরকার নেই এর জন্যে কোনো আপনি সহজেই অনলাইনের অনেক ওয়েবসাইট থেকে ফ্রিতেই এই কাজ করে নিতে পারবেন
আমি নিচে তিনটি ওয়েবসাইটের লিঙ্ক দিলাম যেখান থেকে আপনারা
ফর্ম জেনারেট করে নিতে পারবেন।
www.emailmeform.com/
www.phpform.org/
www.formstack.com/
এবার ফর্ম তৈরি করার পালা , এই ইনফরমেশনগুলো দিয়ে ফর্ম তৈরি করে নিন
First Name:
Last Name:
Date of birth :
Address:
County :
City :
State :
Email:
Phone Num :
Zip Code :
এবার ফর্মটি সেইভ করুন এবং ফর্মের এইচটিএমএল স্ক্রিপ্টটি অর্ডার পেইজে বসিয়ে দিন যেটা এডিটরে ওপেন করে রেখেছেন।
এবার আবার সেই ফর্ম জেনারেটর ওয়েবসাইটে ফিরে যান এবং নিচের
দেওয়া ইনফরমেশন দিয়ে আরেকটি ফর্ম তৈরি করুন
Credit Card Number :
Credit Card Type ( Choose Drop Down Menu
Option)
CVV :
Expire Date :
এবার ফর্মটি সেইভ করে রাখুন এবং অর্ডার পেইজে এইচটিএমএল কোডগুলো বসিয়ে দিন , একটা জিনিস মনে রাখতে হবে সেটা হচ্ছে প্রথম ফর্মটির সাথে ২য় ফর্মটি লিঙ্ক করে দিতে হবে যাতে প্রথম ফর্মটি পুর্ন করার পরে নেক্সট চাপলে ২য় ফর্মটি এসে সহজেই রিডাইরেক্ট অপশনের মাধ্যমে এই কাজটি করতে পারবেন। গুগল সার্চ করলেই এই ব্যাপারে বিস্তারিত জানতে পারবেন আশা করি।
এবার Pagebreeze এডিটরটি ব্যাবহার করে এইচটিএমএল স্ক্রিপ্ট টি সুন্দরভাবে এডিট করে একটি মাননসই ওয়েবসাইটের লুক দিন , আশা করি একদম সহজেই পারবেন কারণ এডিটর টি ব্যাবহার করা
আমার মতে একদম সোজা। এরপরে ওয়েবসাইটটি প্রমোট করুন
নানান জায়গায় এবং ভিজিটর যদি আসে সাইটে আর কোনো কিছু যদি
কিনতে চায় আর ইনফরমেশন প্রবেশ করায় নিজের সেটা আপনার কাছে চলে আসবে!
আশা করি এই টিউটোরিয়ালটি ভালো লেগেছে এই টিউটোরিয়ালে
আমি বিস্তারিত কিছু দেখায়নি কারণ এই বিষয়টি একটি অনৈতিক বিষয়
, শুধুমাত্র শিক্ষনীয় উদ্দেশ্যে টিউনটি লেখা হয়েছে ।
এই টিউন থেকে সর্ব গুরুত্বপুর্ন যে শিক্ষাটি পাওয়া দরকার আপনাদের
সেটা হচ্ছে কখনোই কোনো অখ্যাত সাইটে নিজের কোনো প্রকার
লেনদেনের ইনফরমেশন দিয়ে আসবেন না তাহলে নিজেই হ্যাক হয়ে যেতে পারেন।
ধন্যবাদ।
----------------------------------------------------------------------------------------------------------------
কার্ডাররা এদিকে আসেন ! Amazon এ কিভাবে কার্ডিং করবেন !
2 JANUARY · PUBLIC
আজ আমি আপনাদের দেখাব কিভাবে এমাজনে কার্ডিং করতে হয় ! আমার মেইন পোস্টে যাওয়ার আগে কিছু কথা বলে নেই ! আমার এই পোস্টের কারনে কেউ যেন ক্ষতিগ্রস্ত না হয় !আইমিন আমি জাস্ট
জানার জন্য সেয়ার করছি ! পিলিয কেউ কারো ক্ষতি কইরেন না।
তাইলে এখন শুরু করা যাক !
যা যা লাগবে !
১।একটা CC, ব্যাবহারকারির ফুল ব্লিলিং ইনফর্মেশন সহ !
২। এমন socks5 প্রক্সি ইউয করবেন যেটা ঐ ব্যাবহারকারির শহর ও State এ মিলে ! (socks বা socks5 না বুঝলে গুগলিং করেন)
৩। নতুন একটা মেইল। এখানে একটা ট্রিক করতে হবে,ঐ ব্যাবহারকারির নাম দিয়ে আপনি মেইলটা খুলবেন !
এখন আসেন আমাদের মেইন কাজে !
প্রথম ধাপঃ socks5 দিয়ে আইপি চেঞ্জ করে এমাযনে একটা একাউন্ট খুলেন !
দ্বিতীয় ধাপঃআমাযন এখন তার ব্যাবহার কারিদের উপর খুব বেশি নজর দেয় ! তাই আমাযনরে বুঝাইতে হবে যে আপনি লিগেল ব্যাবহার কারি ! এর জন্য কি কি করতে হবে, আমি তাই দেখাব। কার্ডারদের জন্য এটা অনেক সমস্যা হয়ে গেছে ! আগে নাকি ইজিলি কার্ডিং করা যেত
এমাযন থেকে , এখন আর অতটা ইজি না ! তারা আসলে দেখে প্রথম অর্ডারটা কেমন ! আপনি এখন Posh ব্যাবহার কারি বুঝানর জন্য আপনি আপনার Cart-এ ১০০ ডলারের কম কোন কিছু রাখেন। Cart এ রেখে সাইন আউট হয়ে যান ! এখন কার্ডিং কইরেন না ! আর ৫/৬ ঘন্টা অপেক্ষা করে আবার ঢুকেন ! মনে রাখবেন সাইন ইন হওয়ার সময় আপনার সেই আগের সিটি আর স্টেইট মেচ করে যেন আপনার সকক্স৫ এর আইপি সেট করেন।এখন আপনি ঐ cart-এ থাকা পন্যটি
শিপিং এর জন্য অর্ডার করেন !
তৃতীয় ধাপঃ এখন আপনি ট্রেকিং নাম্বার পেয়ে যাবেন, যদি আপনার CC এখনও কাজ করে থাকে। আর যদি ভাগ্য ভাল থাকে তাইলে এখন আপনি ৫০০-৮০০ ডলারের অর্ডার করতে পারেন ! এখন আর এমাযন ঝামেলা করবে না!
এঞ্জয় কার্ডিং !
Happy Hacking :- ɹızʍɐu qıu sn ן ɐıɯɐu
Tutorial link: http://www.techtunes.com.bd/hacking/tune-id/328055
----------------------------------------------------------------------------------------------------------------
CC হ্যাক করেছেন , কিন্তু জানেন না কত টাকা আছে সেই কার্ডে ! এই পোস্ট আপনার জন্য। (Hackers are Invited to this post)
2 JANUARY · PUBLIC
আগেই বলে রাখি আমি হ্যাকিং এর তেমন কিছুই জানিনা। আমি এখনো এই জগতের শিক্ষানবিশ । CC কিভাবে হ্যাক করতে হয় তা আমি আজ দেখাব না ! বা দেখানর ইচ্ছা আমার নাই ! তবে আমি টেক্টিউন্সে CC হ্যাকিং এর একটা পোস্ট দেখেছি রাশেদ ভাই লিখেছিলেন ! আপনারা খুঁজে দেখেন !
ক্রেডিট কার্ড হ্যাক করা খুব ইজি কিন্তু এটা নাড়া চাড়া করা খুব রিস্কি ! একটু এদিক সেদিক হইলেই হইছে । ধরা খাবেন ১০০% । হোক সেটা
বাংলাদেশ কিবা ইউকে এমেরিকা ! আর সবচেয়ে বড় কথা হল ক্রেডিট কার্ড হ্যাকিং আর চুরি ডাকাতি সমান গুনাহ। So Don't Try this ।
আরেকটা কথা এই পোস্ট সবার জন্য না ! যারা হ্যাকিং কিছু পারেন , জানেন, ট্রাই করছেন তাদের জন্য । অনেকে আছেন সি সি হ্যাক করেছেন কিন্তু ঐ সি সি টা লাইভ কিনা বা ঐ সি সি তে টাকা আছে কিনা বের করতে জানেন না বা পারেন না তাদের জন্য এই পোস্ট ।
তাইলে শুরু করি!
কার্ড নাম্বার ঠিক আছে কিনা বা কোন কম্পানি এই কার্ড ইস্যু করেছে
এইটা দেখার জন্য আপনি নিচের লিঙ্ক ইউয করতে পারেন.http://www.validcreditcardnumber.com/
যেনে রাখা ভাল
Visa শুরু হয় 4 দিয়ে
Mastar Card শুরু হয় 5 দিয়ে
American Express শুরু হয় 3 দিয়ে
Discover শুরু হয় 60 দিয়ে
এভাবে কার্ডের ব্রেন্ড নেইম জানার কিছু way আছে নেটে ঘাটলে পাবেন।.কার্ড হ্যাক করার পর দেখা যায় "ফইন্নির পুতের" একাউন্টে টাকা নাই ! লোল । অথবা আছে কত তা জানা যায় না। আমি আজ এইটাই দেখাবো ।
আসেন এখন দেখাই কি ভাবে চেক.করবেন। গুগোলে গিয়ে লিখেন Bin Data Base অনেক গুলা সাইট পাবেন। বেস্ট ইয দিস ওয়ান http://www.binbase.com/search.html জাস্ট কার্ডের বিন (বিন
কিন্তু আমার নামের মদ্ধমা না এটা কি ক্রেডিট কার্ড হ্যাকাররা আমার
চেয়ে ভাল জানেন, তাই আমি কিছুই বললাম না। )দিয়ে সার্চ করেন
দেখবেন ঐ কার্ডের কিছু ডিটেইলস আসবে । আমি আমার কার্ড দিয়ে সার্চ করলাম । দেখেন ।
এখানে কিন্তু আমার ব্যাঙ্কের নাম্বার আছে এইটা Automatic Robotic Number . when.U call this number a Robotic আপু or পলা will.pick up the call. then it will ask you to give all
the details of the card. the details are in front of u
.when u provide all the details then there will be
some options like : to check balance press 1 to
check এই then press 2.to check সেই then press 3
ব্যাস কেল্লা ফতে ।এখন আসেন বাংলাদেশ থেকে কিভাবে চেক.করবেন । সাধারণত এই নাম্বার গুলা ফ্রী হয় . তাই ইউকে ইউ এস এ তে মোবাইল দিয়ে কোল করা যায় কন্তু BD থেকে কোল দিলে তো অবস্থা শেষ হইইয়া যাইবে। ফ্রি নাম্বারগুলাতে স্কাইপে ফ্রি call করা যায়। So go on And start Hacking Credit Cards.
Happy Hacking :- ɹızʍɐu qıu sn ן ɐıɯɐu
Tutorial link: http://www.techtunes.com.bd/hacking/tune-id/323513
----------------------------------------------------------------------------------------------------------------
ক্রেডিট কার্ড হ্যাকিং -২ (কিভাবে কার্ডিং এর মাধ্যমে Ebay থেকে কিছু ক্রয় করবেন!)
1 JANUARY · PUBLIC
(প্রথমেই বলে রাখি আপনি যদি ইসলাম ধর্মের অনুসারি হয়ে থাকেন, কার্ডিং হচ্ছে সম্পুর্ন হারাম একটি ব্যাপার। আপনি যদি কোনো দেশের নাগরিক হয়ে থাকেন সে :p তাহলে অবশ্যই কার্ডিং হচ্ছে একটি দন্ডনীয় অপরাধ, সুতারাং আগে থেকেই বলে রাখা ভালো টিউনটি শুধুমাত্র শিক্ষনীয় উদ্দ্যেশ্য নিয়ে লেখা হয়েছে। টিউনটির বিভিন্ন অংশে হয়তো আপনি দেখতে পাবেন যে লেখা রয়েছে আপনি এটা করতে পারেন ওটা করতে পারেন এ ধরনের কথাবার্তা। দয়া করে পার্সোনালি নিবেন না :p এই ব্যাপারগুলো শুধুমাত্র টিউনটিকে শ্রুতিমধুর করার জন্যে আপনাদের বুঝতে সহজ করার জন্যে লেখা হয়েছে)
-
কার্ডিং নিয়ে লেখা আমার আগের টিউনটি যদি না পড়ে থাকেন তাহলে
https://m.facebook.com/notes/rejowanul-haque/ক্রেডিট-কার্ড-হ্যাকিং-১-কার্ডিং-বেসিক/1710313872613230
এই টিউনটি পড়া শুরু করুন তাহলে বুঝতে সুবিধা হবে।
আগের টিউনে আমি Ebay এবং Paypal নিয়ে আলোচনা করছিলাম তো এখন আপনি যদি ই-বে থেকে কোনো প্রোডাক্ট কিনতে চান আপনার প্রথমে সেলার (ইবে থেকে আপনি যে প্রোডাক্টটি কিনতে চান তার বিক্রেতা) কে কিছু প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করতে হবে। কি ধরনের প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করতে করা যায় তার উদাহারণ স্বরূপ আমি একটি মেসেজ তুলে ধরছি আপনাদের সামনে আপনারা সেটা অনুসরন করে তাকে মেসেজ করতে পারেনঃ-
-
Hi there,
i am from USA and i am interested in purchasing
this item from you .
i would like to pay this item with my Paypal
But the item is a gift for my cousin in Bangladesh
can you gift wrap the package and calculate
shipping costs for 2-3 days delivery?
please reply me with a total price and your Paypal
address.
-
আপনি যে কার্ডটি ব্যবহার করবেন পেপালের সাথে এড করে সেটা যদি
আমেরিকার হয় তাহলে মেসেজে বলবেন আই এম ফ্রম ইউ এস এ, আর যদি অন্য কোনো দেশের হয় তাহলে সে দেশের নাম লিখতে হবে। আর আপনি যেহুতু বাংলাদেশে থাকেন তাই প্রোডাক্টটি বাংলাদেশে পাঠানো যাবে নাকি সেটা জিজ্ঞাসা করতে হবে। আশা করি আপনার বুঝতে পেরেছেন। এখন আমি চলে যাবো পেপাল অংশে আমি আলোচনা করবে কিভাবে পেপালে ক্রেডিট কার্ড এড করতে হয়।
Paypal
পেপাল সম্পর্কে যারা জানেন ভালো যারা জানেন না তাদের বলিঃ
পেপাল হচ্ছে একটি অনলাইন পেমেন্ট মেথড, যেটা বর্তমান সময়ের সবচেয়ে বেশী ফেমাস অনলাইন পেমেন্ট মেথড এবং বেশীর
ইবে'র বিক্রেতারা এর মাধ্যমে পেমেন্ট গ্রহন করে থাকে, এবং আপনি
পেপালের মাধ্যমে অনলাইনে ক্রেডিট কার্ড এবং ব্যাংক ট্র্যান্সফারের মাধ্যমে পেমেন্ট করতে পারবেন। এখন আপনার যা দরকার হবে তা হচ্ছে USA cvv2 (ক্রেডিট কার্ড) এবং একটি ভ্যালিড ই-মেইল এড্রেস
(আউটলুক,জি-মেইল হলে ভালো) এখন আপনাদের যা দরকার তা হচ্ছে
একটি ভালো সক্স আইপি যেটার মাধ্যমে পেপালে ঢুকতে হবে আপনাদের যেমন মনে করুন যার সিসি ব্যবহার করতে চলেছেন সে U.S.A এর Los Angels এর বাসিন্দা তো আপনারো সে জায়গার সক্স আইপি ব্যবহার করতে হবে পেপালে ঢূকার সময়, আসলে ব্যাপারটা
হচ্ছে এই ধরনের আপনাকে ঐ মানুষটি হয়ে যেতে হবে যে মানুষটির
ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করছেন আপনি। এবং মেইল এড্রেসটিও সিসি
হোল্ডারের নামের সাথে মিল রেখে খুলবেন এরপর http://www.paypal.com এ যান এবং রেজিস্টার এবং সাইন আপ বাটনে ক্লিক করুন এবং সাধারন নিয়মে আপনার রেজিস্টার সম্পন্ন করুন এরপরে আপনার কাছে ২টি সিকিউরিটি প্রশ্নের উত্তর চাইবে আপনার ইচ্ছে মতো ২টি প্রশ্ন সিলেক্ট করে উত্তর দিয়ে দিন। এটা পরবর্তিতে পেপাল একাউন্টের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে রিকভার করতে সাহায্য করবে। সিকিউরিটি প্রশ্নের উত্তর দেওয়া সম্পন্ন করার পরে আপনার ইমেইল একাউন্টে পেপাল থেকে ইমেইল যাবে এবং ইমেইলে একটি লিঙ্ক থাকবে যেটাতে ক্লিক করলে আপনার রেজিস্টার কমপ্লিট হয়ে যাবে। এরপরে একটি পেইজ আসবে যেখানে আপনাকে আপনার পেপাল পাসওয়ার্ডটি কনফার্ম হওয়ার জন্যে আবার দিতে বলবে আবার পাসওয়ার্ড ফিল পুরন করে কনফার্ম করে নিন পাসওয়ার্ডটি।
এরপরে পেপালে আপনার কাচ্ছে ব্যাঙ্ক একাউন্ট এড করার জন্যে
পারমিশন চাইবে এটা আমাদের দরকার নেই সুতারাং স্কিপ করে অন্য পেইজে চলে যান।
আপনি আপনার একাউন্ট ওভারভিউ দেখতে পাবেন। বাম পাশের মেনুতে খেয়াল করলে দেখতে Add a credit card - সেখানে ক্লিক করুন। সেখানে ক্লিক করার পরে একটা পেইজ পাবেন যেখানে ক্রেডিট কার্ড হোল্ডারের নাম, সিসি নাম্বার, ক্রেডিট কার্ড কোন কোম্পানির
সেটা (এই সম্পর্কে জানতে প্রথম চ্যাপ্টার দেখুন) ক্রেডিট কার্ডের এক্সপায়ার্ড ডেট এবং CVV2 নাম্বার (৩ বা ৪ ডিজিটের একটি সিকিউরিটি নাম্বার) যদি সব ইনফরমেশন ঠিকভাবে দিয়ে থাকেন তাহলে এ ধরনের একটা মেসেজ দেখতে পাবেন (you have
succesfully added a creditcard)
আর যদি আপনার ভাগ্য খারাপ হয় :p
তাহলে এধরনের এরর দেখতে পাবেনঃ
* This creditcard has already been assigned to
another paypal account, please use a different
card.(no explenation needed)
* You have entered an invalid or partial credit
card number (cc number is incorrect)
* Your card has been declined because we could
not verify the 3-4 digit code on the back of your
card . (cvv2 is invalid)
* This card has been declined by your bank issuer
. (card is invalid)
-
ঠিকভাবে ক্রেডিট কার্ড এড করার পরে আপনি যে বিক্রেতা কে মেইল
করেছিলেন মনে আছে ? তার রিপ্লাইয়ের জন্যে অপেক্ষা করুন তার
রিপ্লাই এলে আপনি আপনার প্রশ্নের উত্তর এবং আপনি যে প্রোডাক্টটি কিনতে চাচ্ছেন সেটা সে আপনার কাছে পাঠাতে পারবে নাকি না এবং সে প্রোডাক্টির দাম কতো সেটা পাঠাতে কত খরচ হবে সে ব্যাপারে বিস্তারির লিখে আপনাকে সে মেইলের রিপ্লাই দিবে। এরপরে আপনার যা করতে হবে সেটা হচ্ছে পেপাল একাউন্টে যান এবং সেন্ড মানি অপশনে ক্লিক করুন এবং প্রয়োজন মতো তথ্য দিয়ে ফর্মটি ফিলাপ করুন (বিক্রেতার পেপাল ইমেইল আইডি দিতে হবে) এবং কত টাকা পরিশোধ করতে চান সেটাও লিখে দিতে হবে (আপনি যত টাকা
দামের প্রোডাক্ট কিনতে চান ততটুকু দামের প্রোডাক্ট কেনার মতো
ব্যালান্স ঐ ক্রেডিট কার্ডে থাকতে হবে সুতারাং কম দামী প্রোডাক্ট
অর্ডার করাই ভালো আমার মতে) এবং অপশন থেকে "Auction Goods (non eBay) সিলেক্ট করে নিন। এরপরে পেইজে একটি আইটেম নাম্বার তৈরি করুন (কমপক্ষে ১০ নাম্বারের) এবং
বিক্রেতার ইবে আইডি (john81239 উদাহারন স্বরূপ বললাম) এবং Auction Site সিলেট করে দিন, তারপরে Other সিলেক্ট করে কন্টিনিউ তে ক্লিক করুন নতুন একটি পেইজ দেখতে পাবেন সেখানে আপনার যা যা ইনফরমেশন দরকার সেটা পুরন পূরণ করে দিন। এরপরে ফান্ডিং সোর্স হিসেবে আপনি আপনার দেওয়া ক্রেডিট কার্ডটি অটোম্যাটিকালি সিলেক্ট হয়ে আছে দেখতে পাবেন। আর উপরে দেখতে পাবেন পেপাল অটোম্যাটিকালি শিপিং এড্রেস হিসেবে ক্রেডিট কার্ড হোল্ডারের এড্রেসটি সিলেক্ট করে রেখেছে (শিপিং এড্রেস= যেখানে
প্রোডাক্টটি সেন্ড হবে)যেভাবে আছে সেভাবেই থাকতে দিন তাহলে
এই ট্রান্সিকশনটি যে একটি লেজিট ট্রান্সিকশন যেটা বুঝতে পারবে
পেপাল :p
এবার কনফার্মে ক্লিক করুন। যদি আপনার ক্রয় সফলভাবে সম্পন্ন হয়ে থাকে তাহলে আপনি এ ধরনের একটি মেসেজ পাবেন "you've sent cash or you paid for an online auction."এরপরে আপনার পেপাল একাউন্টে ফিরে এসুন এবং লগআউট করে নিন, এবার মেইলের ইনবক্সে কে সেলার কে মেইল করুন যে আপনি তার প্রোডাক্টের জন্যে যে প্রাইস সে আপনাকে জানিয়েছিলো (অন্যান্য খরচ সহ) সেটা আপনি তার পেপালে ট্রান্সফার করে দিয়েছেন। যদি কাজ ঠিকভাবে হয়ে যায় তাহলে আপনি এক সপ্তাহের মধ্যে আপনার প্যাকেজটি রিসিভ করতে পারবেন (সপ্তাহিক বন্ধ এবং ছুটির দিন সহ)
কিছুদিন পরে হয়তো আপনার সেলারের কাছে থেকে মেইল আসতে পারে যে আপনি তাকে যে পেমেন্টটি করেছিলেন সেটা রিফান্ড হয়ে
গেছে এবং সে আপনাকে আবার পেমেন্ট সেন্ড করতে বলবে তখন আর কি করার সিম্পলি ইমেইলটি ইগনোর করে মার্ক এস স্প্যামে ক্লিক করে দিন :p
----------------------------------------------------------------------------------------------------------------
ক্রেডিট কার্ড হ্যাকিং -১ (কার্ডিং বেসিক)
1 JANUARY · PUBLIC
(প্রথমেই বলে রাখি আপনি যদি ইসলাম ধর্মের অনুসারি হয়ে থাকেন, কার্ডিং হচ্ছে সম্পুর্ন হারাম একটি ব্যাপার। আপনি যদি কোনো দেশের নাগরিক হয়ে থাকেন সে :p তাহলে অবশ্যই কার্ডিং হচ্ছে একটি দন্ডনীয় অপরাধ, সুতারাং আগে থেকেই বলে রাখা ভালো টিউনটি শুধুমাত্র শিক্ষনীয় উদ্দ্যেশ্য নিয়ে লেখা হয়েছে। টিউনটির বিভিন্ন অংশে হয়তো আপনি দেখতে পাবেন যে লেখা রয়েছে আপনি এটা করতে পারেন ওটা করতে পারেন এ ধরনের কথাবার্তা। দয়া করে পার্সোনালি নিবেন না :p এই ব্যাপারগুলো শুধুমাত্র টিউনটিকে শ্রুতিমধুর করার জন্যে আপনাদের বুঝতে সহজ করার জন্যে লেখা হয়েছে)
কার্ডিং হচ্ছে একধরনের আর্ট (চুরির শিল্প :p) সাধারনত এর মানে হচ্ছে
ইন্টারনেট থেকে বিভিন্ন ধরনের আইটেম অর্ডার করা (সেলফোন,ল্যাপটপ,টিভি... ইত্যাদি) কোণ প্রকার টাকা পরিশোধ করা ছাড়া, কোনো রকম টাকা পরিশোধ করা ছাড়া মানে হচ্ছে নিজের পকেট থেকে কোনো রকম টাকা পরিশোধ করা ছাড়া ;) আপনি হয়তো চিন্তা করছেন কিভাবে
নিজের পকেট থেকে টাকা গচ্ছা দেওয়া ছাড়া এসব জিনিস আমরা অর্ডার করবো! আপনার প্রশ্নের উত্তর হচ্ছে বেশিরভাগ অনলাইন শপিং
সাইটেই ক্রেডিট কার্ড একসেপ্ট করে থাকে পেমেন্ট গ্রহনের জন্যে। এখন কথা হচ্ছে আপনি কার্ড পাবেন কোথা থেকে? এর জন্যে আপনি বিভিন্ন ভেরিফাইড সিসি শপ থেকে কার্ড কিনতে পারেন অন্যথায় নিজেও হ্যাক করতে পারেন ক্রেডিট কার্ড এই বিষয়ে পরে টিউন লেখার আশা আছে যদি এই টিউন থেকে মোটামোটি সাড়া পাওয়া যায়।
বিভিন্ন ধরনের ক্রেডিট কার্ড রয়েছেঃ
Visa
Mastercard
American Express (AmEX)
Discover
Laser
JCB
উপরে যে সকল ক্রেডিট কার্ডের নাম মেনশন করা হয়েছে তার মধ্যে সকল কার্ডেরই সিকিউরিটি নাম্বার হচ্ছে ৩ ডিজিটের একটি কোড, কিন্তু Amex (American express Card) এর সিকিউরিটি কোড হচ্ছে ৪ ডিজিটের। এখন এখানে কিছু টেকনিক আছে কার্ডিং করার জন্যে যা আপনারা এখন যেনে রাখতে পারে পরবর্তিতে হয়তো কাজে লাগবে কাজে না লাগলেও নতুন কিছু শিখতে পারেন, শেখার কোনো শেষ নাই এবং যত শেখা যায় ততোই ভালো। কার্ডিং করার জন্যে এমন সব শপিং
সাইট খুজবেন যার ডিজাইন তেমন ভালো না, দেখতে তেমন সুবিধার না,
সাইটটি ভালোভাবে অবসার্ভ করে দেখতে হবে আপনার যে সাইটটির
সিকিউরিটি কেমন যা আপনি হালকা পাতলা ঘাটাঘাটি করলেই হয়তো
বুঝতে পারবেন। (এমন কোনো সাইট যদি আপনি পেয়ে থাকেন তাহলে আপনার ভাগ্য সুপ্রসন্ন আপনি হয়তো সহজেই এসব সাইট থেকে প্রোডাক্ট কার্ড করতে পারবেন। থামেন! (এত সহজ না কিন্তু :P) অর্ডার করার সময় শপিং ওয়েবসাইট আপনার কাছে দুই ধরনের এড্রেস চাইবে
যার একটি হচ্ছে বিলিং এড্রেস এবং অন্যটি হচ্ছে শিপিং এড্রেস, বিলিং
এড্রেস হচ্ছে সে এড্রেসটি যেটা আপনি যার কার্ড ব্যবহার করছেন তার
এড্রেস এবং শপিং এড্রেস হচ্ছে আপনার এড্রেস অথবা আপনার ড্রপের
এড্রেস যে আপনার হয়ে প্রোডাক্টটি রিসিভ করবে। (আমি শুধুমাত্র বেসিক ধারনাটাই দিচ্ছি ড্রপ সম্পর্কে, এই সম্পর্কে সামনের টিউনগুলোতে আরো বিস্তারিত লেখার আশা রাখি)
Ebay: আপনার অনেকেই হয়তো নাম শুনে থাকবেন, ই-বে হচ্ছে ফেমাস শপিং সাইট যেখান থেকে আপনি বিভিন্ন ধরনের প্রোডাক্ট অনলাইন থেকে কিনতে পারবেন এবং অনলাইন পেমেন্ট দিতে পারবেন। তবে ই-বে কোনো ইন্সটান্ট পেমেন্ট সার্ভিস ব্যবহার করে না তবে তারা paypal,autionpayments এ ধরনের অনলাইন টাকা
লেনদেনের সাইট গুলো ব্যবহার করে থাকে, এবং এসব সাইট আপনি সহজেই যেকোনো ধরনের ক্রেডিট কার্ড ইউজ করতে পারবেন, পৃথিবীর যেকোনো জায়গা থেকে। যেমন ধরুন বাংলাদেশ থেকে, আমাদের দেশে পেপাল সার্ভিস নেয় কিন্তু অনেকেই নানা ধরনের পদ্ধতি ব্যবহার করে পেপালে একাউন্ট খোলে থাকেন)
২য় অধ্যায়ঃ EBay, Paypal
Ebay
আপনি হয়তো যেনে থাকবেন যে ebay.com হচ্ছে একটি অনলাইন অকশন সোজা বাংলায় বলতে গেলে নিলামের সাইট যেখানে আপনি
অনলাইনের মাধ্যমেই বিভিন্ন ধরনের প্রোডাক্ট কিনতে এবং বিক্রি করতে
পারবেন, এই সাইটটি হচ্ছে বর্তমানের সময় সর্বাধিক ভিজিটর প্রাপ্ত সাইটগুলোর মধ্যে একটু। কারণ এই সাইটে আপনি বিভিন্ন ধরনের প্রোডাক্ট পাবেন বিভিন্ন ধরনের ... এবং এই সাইটে অনেক কম দামী প্রোডাক্টও পাওয়া যায় যা হয়তো আপনি আপনি দোকানের দাম থেকে অনেক কম দামে পাবেন। (আবারো বলছি!টিউনটি কোনো
ভাবেই নৈতিক কোনো কিছু শেখানোর টিউন নয়! শুধুমাত্র শিক্ষনীয়
উদ্দ্যেশ্যে শেয়ার করা)
এখন প্রশ্ন হচ্ছেঃ কিভাবে আপনি বিক্রেতার সাথে যোগাযোগ করবেন
এবং একটি ভুয়া বেচাকেনার ব্যাবস্থা করবেন, ভুয়া বলতে নিজের
পকেট থেকে টাকা খরচ না করে কিভাবে প্রোডাক্ট কিনবেন, আগের
লেখাতে আমি বলেছি ই-বে এমন একটি সাইট যেখান থেকে আপনি
কেনা বেচা দুটোই অনলাইনে করতে পারবেন। সে ক্ষেত্রে আপনি যে
জিনিসটি কিনতে চান সে জিনিসের বিক্রেতার সাথে আপনার
যোগাযোগ করতে হবে এবং এই যোগাযোগের মাধ্যমটিই হচ্ছে ই-বে।
এখন আপনার যা করতে হবে তা হচ্ছে বিভিন্ন ধরনের ইলেক্ট্রনিক্স সাইট, কার বেচা কেনার সাইট, ফ্যাশনের সামগ্রী বেচা কেনা করে এমন সব সাইট, কুপন কেনা যায়, বা ফ্রিতে পাওয়া যায় এমন সব সাইটে
রেজিস্ট্রার করতে হবে।ভুলেও নিজের ইনফো ব্যবহার করবেন না। এমন ইনফো ব্যবহার করবেন যেটা আপনি যার ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করছেন তার ইনফোর সাথে যেনো বরাবর মিলে যায়। তার সাথে সাথে যার ক্রেডিট কার্ড আপনি ব্যবহার করছেন তার নাম দিয়ে ইয়াহো, হটমেইলে একাউন্ট খুলে সে মেইলটিই ই-বে এবং অন্যান্য সাইটগুলোতে রেজিস্ট্রার করতে ব্যবহার করুন। মেইলের মাধ্যমে আপনার রেজিস্ট্রার কনফার্ম করুন এখন আপনি যদি কোনো সেলার সাথে কনটাক্ট করেন তার কাছে থেকে কোনো কিছু কেনার জন্যে এবং সে যদি আপনাকে
রিপ্লাই দেয় সেটা আপনার এই মেইলেই আসবে।
----------------------------------------------------------------------------------------------------------------
কার্ডের তথ্যগুলো দিয়ে কী করে কার্ডাররা? বাংলাদেশের ছেলেমেয়েরা যারা কার্ডিং করে তারা মূলত কিসে কিসে কার্ডিং করে?
1 JANUARY · PUBLIC
সাধারণত এই তথ্যগুলো ব্যবহার করে জুয়া খেলা হয় আর সেখান থেকে টাকা তুলে নেওয়া হয়। এ ছাড়া হাজারও রকমের কাজ হয়। চলুন তালিকা দেখি-
১। অনলাইন জুয়া।
২। অনলাইনে কোনো সফটওয়্যারে কেনা।
৩। এক মেথড থেকে আরেক মেথডে ট্রান্সফার করে। যেমন হচ্ছে ক্রেডিট কার্ড ইনফমেশন পেল, এর পর সেই ক্রেডিট কার্ডের তথ্য ব্যবহার করে আরেকটা পেপাল একাউন্ট খুলল। এর পর সেই পেপাল দিয়ে কেনাকাটা করল।
৪। এফিলিয়েট করে: এটা একটা ইন্টারেস্টিং জিনিস। বিভিন্ন এফিলিয়েট কোম্পানির পণ্য বিক্রি করলে তারা বড় এমাউন্টে আপনাকে কমিশন দেয়। যেমন ক্লিক সিউর নামের একটা প্রতিষ্ঠান আছে যারা তাদের ৫০০ ডলারের একটা পণ্য বিক্রি করে দিলে আপনাকে ২৫০ ডলার কমিশন দেয়। তো আপনি কার্ড চুরি করে আপনার এফিলিয়েট লিংকে গিয়ে আপনি নিজেই প্রডাক্টটা কিনলেন তখন আপনার একাউন্টে ২৫০ ডলার ঢুকে গেল। এই ক্ষেত্রে আপনি কার্ড কিনেছিলেন ১০ ডলার দিয়ে। নিট প্রফিট ২৪০ ডলার। এভাবে অনেকেই এই কার্ডের ইনফরমেশন
ব্যবহার করে টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে।
৫। এডাল্ট এফিলিয়েট করে: অনেক পর্নো সাইট আছে বা ডেটিং সাইট আছে, যারা তাদের পণ্য বিক্রি করে দিলে, মানে তাদের মেম্বার বানিয়ে দিলে ৩০ থেকে ৪০ ডলার কমিশন দেয়। সো এই ক্ষেত্রে কার্ডাররা নিজেদের লিংক থেকে নিজেরাই কিনে এর পর কমিশন নেয়। যেমন ধরেন আপনি ১০০ ডলার দিয়ে ১০টা কার্ড কিনলেন। এর পর আপনি সেই কার্ড দিয়ে ৫টা এডাল্ট এফিলিয়েট কোম্পানির মেম্বার হলেন। তাহলে আপনার কমিশন ৫x১০x৪০= ২০০০ ডলার। আর এ জন্য আপনাকে খরচ করতে হয়েছে মাত্র ১০০ ডলার। আপনার এই ক্ষেত্রে কার্ড হ্যাকিং করা জানতে হবে না। ক্রেডিট কার্ড শপ থেকে কার্ড কিনেই এই কাজ করতে পারেন।
৬। ফ্লিপ কার্ট, এমাজান, ওয়ার্ল মার্ট,টিস্প্রিং সাইট থেকে পণ্য কেনা:
অনেকেই সরাসরি ফ্লিপ কার্ট, এমাজান,ওয়ার্ল মার্ট, টিস্প্রিং এর মতো সাইট থেকে পণ্য কিনে তার নিজ নিজ দেশেই শিপ করে। এই ক্ষেত্রে কে এই কাজ করছে তা বের করা সহজ হওয়ার কথা, বাট হয় না।
কারণ তারা যেই তথ্য ব্যবহার করে তা ফেক।
৭। বিভিন্ন লোড: ফ্লেক্সি লোডের মতো মোবাইলে অনলাইনে লোড করে
বিভিন্নভাবে টাকা আনা যায়।
৮। এভিয়েশনে: ধরেন আপনি ঢাকা টু কলকাতা যাবেন। একজন বলল ভাই আমাকে ২ হাজার টাকা দিয়েন আমি আপনার টিকিট কেটে দিব। আপনি তো খুশিতে লাফাবেন। যেখানে সাধারণত ৮ থেকে ১০ হাজার টাকা লাগে সেখানে ২ হাজারে টিকিট। দেখা যাচ্ছে আপনাকে সত্যি সত্যিই তারা ২ হাজারে টিকিট দিল এবং সেই টিকিট দিয়ে কলকাতাতে ঘুরে বেরাচ্ছেন। আসলে ঐ ছেলেটা আরেকজনের কার্ড ১০ ডলারে কিনে
আপনার টিকিট কেটে দিয়েছে। আর আপনার থেকে ২ হাজার টকায় বিক্রি করল নিট লাভ ১২০০ টাকা।
৯। হোটেল/অনলাইন ফুড: অনেক হোটেল ও অনলাইনে খাদ্য কেনা যায়। যাদের আপনি অনলাইনেই সব পেমেন্ট করতে পারেন। এই অনলাইনে তারা মানুষের কার্ড দিয়ে হোটেলে থাকছে ও বিভিন্ন ফুড
কোম্পানি যেমন ফুড পান্ডার মতো কোম্পানি থেকে খাবার এনে খাচ্ছে।
১০। ফ্রি-ল্যান্সিং সাইটগুলো থেকে: এটা অনেকেই করে। একজনের কার্ড
ব্যবহার করে ক্লাইন্ট সেজে কাজ দেয় নিজেকে। এর পর সেখান থেকে কাজ দিয়ে সে কাজ কমপ্লিট করে। আর এই পাশ থেকে টাকা তুলে নেয়।

বাংলাদেশে এখন ফ্রিল্যান্সিং-এর জোয়ার বইছে। তার সাথে এফিলিয়েট
মার্কেটিং এর বিশাল প্রসার হচ্ছে। বাংলাদেশের ছেলেমেয়েরা যারা কার্ডিং পারে তারা মূলত ৪ টা কাজ করে।
১। ফ্রিল্যান্সিং মার্কেট প্লেসের মাধ্যমে নিজের কেনা কার্ড দিয়ে ক্লাইন্ট সেজে কাজ দেয় ও নিজেরা সেই কাজ কমপ্লিট করে টাকাগুলো তাদের একাউন্ট নিয়ে নেয়।
২। এফিলিয়েট মার্কেটিং ও এডাল্ট এফিলিট করে তারা বিভিন্ন প্রডাক্ট
তাদের এফিলিয়েট লিংকের মাধ্যমে কিনে সেটার কমিশন তারা নিজের
একাউন্টে নেয়।
৩। মোবাইল রিচার্জ, বাংলালায়ন, কিউবির রিচার্জ করে ইনকাম করে। এরা কালোবাজারি করে। যেমন আপনার ১৫০০ টাকার প্যাকেজের লোড করে দিবে ১০০০ টাকায়। এতে আপনিও হ্যাপি তারাও হ্যাপি।
৪। বিমান টিকিট কেটে। রিজেন্ট, ইউএস বাংলা থেকে শুরু করে অনেক ডমিস্টিক এয়ার লাইন অনলাইনে টিকিট কাটার সুযোগ দেয়। এরা এই টিকিটগুলো কেটে বিক্রি করে খুবই কম দামে। যেমন আপনি মাত্র ২০০০ টাকায় ঢাকা টু কক্সবাজার টু ঢাকার টিকেট পাবেন এদের কাছে।
----------------------------------------------------------------------------------------------------------------
এন্ডয়েট ফোন দিয়ে যেভাবে কার্ডিং করবেন
31 DECEMBER 2016 · PUBLIC
এন্ডয়েট ফোন দিয়ে কার্ডিং করা সম্ভব :) ;)
*আগে আপনার এন্ডয়েট ফোনটি রুট করুন এবং লিনাক্স ইন্সটল দিন। ( রুট ও লিনাক্স ছাড়াও করা যায় কিনা আমার জানা নাই  )
আমি ধরে নিলাম আপনার কাছে সিসি,ভিপিএন,আরডিপি আছে ( পেইড ভিপিএন হইলে সক্স না হইলেও চলে  ) ভিপিএন,আরডিপি চালু করুন।
* এখন নতুন একটা মেইল খুলুন সিসি এর ঐ ব্যাবহারকারির নাম
দিয়ে আপনি মেইলটা খুলবেন ! ভুলেও নিজের ইনফো ব্যবহার করবেন না।
*এখন যেকোনো শপিং সাইটে যান । আপনার হোল্ডার এর নাম , ইমেইল,দেশ,শহর , ক্রেডিট কার্ড নাম্বার দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করুন ।
* ক্রেডিট কার্ড থেকে সকল তথ্যই আপনার যে লাগবে বিষয়টি এমন না । কিছু শপিং সাইট শুধু CVV , Card no আর মেয়াদ চায় ।
* এরপর আপনাকে শিপিং অ্যাড্রেস দিতে হবে । মানে আপনার প্রোডাক্ট
কোথায় ডেলিভার করবে সেটা । খেয়াল রাখবেন এমন কোন যায়গা
দিবেন না যেখান থেকে আপনাকে সহজে শনাক্ত করা যায় ।
* এখন আপনার প্রোডাক্ট সিলেক্ট করুন , পেমেন্ট সিস্টেম ক্রেডিট কার্ড
দিয়ে অর্ডার করে দিন ।
*আপনার অর্ডার পেয়ে যাবেন,আর না পাইলে ভাগ্য খারাপ ।
----------------------------------------------------------------------------------------------------------------
ক্রেডিট কার্ড হ্যাক সম্পর্কে কিছু কথা
31 DECEMBER 2016 · PUBLIC
সেকেন্ড লেয়ার কার্ডিং করতে গেলে আপনাকে কিছু জিনিস সম্পর্কে জানতে হবে। bitcoin,unicc,Sock5,vpn,rdp এইসব জিনিস সম্পর্কে আপনাকে জানতে হবে।কারণ ক্রেডিট কার্ড হ্যাক করতে এইসব জিনিস লাগবে।
Bitcoin: বিটকয়েন হল ওপেন সোর্স ক্রিপ্টোগ্রাফিক প্রোটকলের মাধ্যপ্রোটকলের মাধ্যমে লেনদেন হওয়া সাংকেতিক মুদ্রা।বিট কয়েন হলো এক ধরনের ভার্চুয়াল মাদ্রা। যা আপনি ডলার আর বিপরীতে ব্যাবহার করতে পারবেন। এই মুদ্রাটি খুবই দামী, এক কোথায় বলতে পারেন যে এই মুদ্রাটি হলো পৃথিবীর সবচেয়ে দামী মুদ্রা যার এক টি মুদ্রার দাম বর্তমানে প্রায় ৪৫০ ডলার। বাংলাদেশী টাকায় একটি বিট কয়েন আর দাম পরে ৩২,০০০ টাকা থেকে ৩৬,০০০ টাকা ।
* https://paxful.com/ থেকে বিটকয়েন কিনতে পারেন,বিটকয়েন আপনি আয় করতে পারেন,exchange করতে পারেন,কোন মানুষের কাছ থেকে কিনে নিতেও পারেন।
Sock5: সক্স শুধুমাত্র এই কারণে ব্যাবহার করা হয় যাতে আপনি যার কার্ড দিয়ে কার্ডিং করছেন তার লোকেশনের কাছাকাছি বা তার লোকেশনেই আপনার অবস্থান সেটা বুঝানোর জন্যে।
* www.proxy.insorg.org
-www.5socks.net
এই দুই ওয়েবসাইট থেকে আপনি সক্স কিনতে পারবেন।
RDP: Remote Desktop Protocol এটার মাধ্যমে এক কম্পিউটার থেকে আরেক কম্পিউটারে কানেক্ট হওয়া যায় । যদি আপনার কাছে ভিকটিমের আইপি এড্রেস থাকে । মানে যার পিসি চালাতে চান তার আইপি এড্রেস এবং সে যদি তার উইন্ডোজ ইউজার একাউন্টে পাসওয়ার্ড দিয়ে থাকে সেই পাসওয়ার্ড থাকে তাইলে আপনি তার কম্পিউটারের সাথে আপনার কম্পিউটার কানেক্ট করতে পারবেন।
*RDP: Remote Desktop Protocol আপনি উইন্ডোজ সিস্টেম চালালে এই জিনিসটি Start Menu'r সার্চ অপশনে লেখে সার্চ দিলে পেয়ে যাবেন । RDP কিনতে পাওয়া যায় । যদি ১০০% নিশ্চয়তা চান যে আপনার purchase টা অ সফল হবে এই ব্যাপারে তাহলে RDP অবশ্যই কিনবেন ।
VPN:Virtual Private Network ইন্টারনেট ব্যবহার করে নিজের নেটওয়ার্কে সংযুক্ত হওয়ার নিরাপদ পদ্ধতি হল VPN। আপনি যখন ভিপিএন নেটওয়ার্ক এর সাথে সংযুক্ত হবেন তখন আপনার সকল তথ্য নিরাপদ এমনকি আপনার অবস্থান নির্ণয় ও সম্ভব হবে না। তার মানে ভিপিএন নেটওয়ার্ক এর সাথে আপনি যুক্ত হয়ে যা খুশি করতে পারবেন ! :p
* VPN এর জন্যে অবশ্যই আপনার টাকা ঘচ্চা দেওয়া লাগবে
অথবা ক্রাক করা লাগবে কারণ ভালো VPN এর ট্রায়ালের মেয়াদ হয় ১ দিন বা ২ দিন :P
★ https://unicc.at এই সাইট থেকে আপনি cc কিনতে পারবেন।তবে আগে 100$ টাকা জমা দিতে হবে। use validcc for buying paypal +bank account + cc valid cc তে এক্টিব করতে 150$ লাগে। 
★ অনেক কিছুই তো বলে দিলাম :) কিভাবে কাির্ডং করবেন?
google.com করুন বিস্তারিত জানার জন্য ;)
★ কাজের জিনিস ফ্রি'তে পাওয়া যায় না - যায়ান আহমেদ
★ক্রেডিট কার্ড হ্যাক করা খুব ইজি কিন্তু
এটা নাড়া চাড়া করা খুব রিস্কি - R!zwan B!n Sula!man
----------------------------------------------------------------------------------------------------------------
icchecode.com
--------------------------------------------------------------------------------------------------------------
C1:হ্যাকিং পরিচিতি ও ইতিহাস |
C2:হ্যাকিংজগতের ভাষা |
C3:মিডিয়া ডিভাইসের কার্যপ্রনালী |
C4:নিজের নিরাপত্তা |
C5:Creat Lab
C6:Information Capture(footprinting,scanning,enumeration)
C7: Sestem Hacking
----------------------------------------------------------------------------------------------------------------
ডাউনলোড করে নিন ৫টি ডিফেস পেজ তৈরী করার টুলস্ ।
কিছুদিন আগে ডিফেস পেজ নিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম । এরপর অনেকেই অনুরোধ করেছেন ডিফেস পেজ বানানোর একটা সফটওয়্যার দিতে । আজ কে ৫টি সফটওয়্যার এর কালেকশন দিলাম । এই টুলস গুলো ব্যবহার করে সহজেই বিভিন্ন রকম পেজ বানাতে পারবেন কোনোরকম কোডিং না জানা থাকলেও ।
পাসওয়ার্ড greenweb.com.bd
http://www.mediafire.com/?y2q1fniempt1mwt
ডিফেস পেজ কি তা জানতে এই লেখাটি পড়ুন
কিভাবে টুলস গুলো ব্যবহার করবেন ?
1. প্রথমে ডাউনলোড করুন ।
2. এরপর winrar দিয়ে extract korun পাসওয়ার্ড greenweb.com.bd
3. এর সফটওয়্যার গুলো অপেন করে এডিট করে সেভ করুন এবং ফায়ার ফক্সে প্রিভিউ দেখুন ।
কোথাও বুঝতে সমস্যা হলে জানাবেন ।
----------------------------------------------------------------------------------------------------------------
ওয়েব সিকিউরিটি টিউটোরিয়াল ১: খুঁজে বের করুন যে কোনো সাইটের বাগস্ মুহূর্তের মধ্যে
বর্তমান সময়ে কম বেশী সব দরকারী প্রতিষ্ঠানেরই নিজস্ব ওয়েব সাইট থাকে, এছাড়া অনেকেরই নিজস্ব ব্যক্তিগত ব্লগ থাকে । যাইহোক, যে খানে মাথা সেখানে ব্যাথার মত যেখানে সাইট সেখানেই হ্যাকার । হ্যাকারদের কাজ সাইট হ্যাক করা আর ডেভেলপারদের কাজ সাইটের বাগস্ বের করে সেগুলো ঠিক করা এবং সাইট কে আপডেট করে রাখা ।
তো সাইট এর বাগস্ জানাটা সবচাইতে বেশী জরুরী । আজকে আপনাদের সাথে এমন একটি সফটওয়্যার শেয়ার করবো যার কাজই হচ্ছে সাইটের বাগস্ বের করা । এটা হ্যাকার এবং ডেভেলপার সবার জন্যই অত্যন্ত কাজের একটি সফটওয়্যার ।
Acunetix
এটি একটি ক্রাকড ফাইল সুতরাং আপনার এন্টিভাইরাস একে ভাইরাস হিসাবে দেখাতে পারে (হয়তোবা) তাই এটা সেটাপ দেওয়ার সময় এন্টি ভাইরাস ডিসেবল করে নেওয়া লাগতে পারে । প্রথমে নিচের লিংক থেকে সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করুন:
https://www.dropbox.com/s/9pafja41doi1xqt/acunetix%20greenweb.com.bd.zip?dl=0
পাসওয়ার্ড: greenweb
ফাইলটি ডাউনলোড করে এক্সট্রাক্ট করুন এরপর সেটাপ ফাইলটা সেটাপ দিন এবং WVS.exe এবং activation.exe ফা্ইল দুটো কপি করে যে C:\Program Files\Acunetix\Web Vulnerability Scanner 9.5 তে পেস্ট করুন
সি ড্রাইভে আমার উইন্ডোজ সেটাপ দেওয়া আছে আপনার অন্য ড্রাইভ হলে c এর বদলে অন্য ড্রাইভে পেস্ট করবেন ।
যাইহোক এরপর টার্গেট সাইটের এড্রেসটি নিচের ছবির মত বক্সে দিয়ে এন্টার চাপুন কিনবা start এ ক্লিক করুন ।
কিছুক্ষন পর নিচের ছবির মত স্ক্যান রেজাল্ট দেখতে পারবেন যেখানে বাগস্ এর ডিটেলস্ দেওয়া থাকবে ।
আপনারা এই স্ক্যানারটা ছাড়াও আরো অনেক রকম স্ক্যানার ব্যবহার করতে পারেন ।যেমন:
W3af
এটি পাইথন সফটওয়্যার ডাউনলোড করুন http://w3af.org/ এখান থেকে ।
VEGA
এটি লিন্যাক্স/উইন্ডোজ সহ সব প্লাটফর্মে চলবে ।
https://subgraph.com/vega/ থেকে এটা ডাউনলোড করুন
----------------------------------------------------------------------------------------------------------------
ডিডস্ টিউটোরিয়াল ২: মুহুর্তের মধ্যে ডাউন করে ফেলুন Apache সার্ভারে থাকা সাইট এবং সার্ভার কে !
আজকে আপনাদের কে এমন একটি টুলস্ দেবো যেটা ব্যবহার করে মুহূর্তের মধ্যে Apache সার্ভারে থাকা সাইট কে ডাউন করতে পারবেন । এখন কথা হচ্ছে কিভাবে বুঝবেন এটি Apache সার্ভারে আছে কিনা ?
পদ্ধতি ১: সাইটের নট ফাউন্ড পেজ দেখুন:
যেমন : licindia.in সাইটটির জন্য আমি নিচের ভাবে দেখতে পারি
http://www.licindia.in/a.asp
এখন একটা ইরর পেজ দেখাবে যার নিচে সার্ভার ইনফো পাওয়া যাবে । একই ভাবে যে কোনো সাইটে site.com/a.asp দিয়ে ইরর পেজ পাওয়া সম্ভব । তবে সব ইরর পেজে সার্ভার ইনফো দেওয়া থাকে না ।
পদ্ধতি ২: অনলাইনে দেখুন : http://browserspy.dk/ কিনবা http://www.pepfx.com/tools/site-server/ থেকে দেখতে পারেন ।
পদ্ধতি ৩: সাইটের এড্রেসের শেষে /server-status/ যোগ করে দেখুন যদি Not found পান তবে apache না আর যদি forbidden কিনবা অন্য কোনো পেজ পান তবে apache সার্ভার ।
সাইট তো পেলেন এবার তাহলে শুরু রা যাক, প্রথমে নিচর সাইট থেকে HTTP Attack version 3.6 টুলটা ডাউনলোড করে নিন ।
https://www.dropbox.com/s/jhsm3r0br8ewvrf/HttpDosTool%203.6%20greenweb.com.bd.zip?dl=0
এর পর টুলটি অপেন করে নিচের ছবির মত সেটিং করে নিন ।
১.URL and Proxy তে যে সাইট অ্যাটাক করতে চান তার আইপি দিন ।
২.Connection এ 40000 দিন
3. Rate এ 500 কিনবা ১০০০ দিন
4. Timeout এর পাশে চেকবক্সে টিক দিন ।
5. Content length এ random টিক দিন ।
RUN ATTACK এ ক্লিক করুন ।
এরপর নিচের মত ছবি দেখতে পাবেন :
কিভাবে বুঝবেন সাইট ডাউন হয়েছে কিনা ?
পদ্ধতি ১. নিচের যে কোনো সাইটে প্রবেশ করুন এবং সাইট এড্রেস বক্সে দিয়ে চেক করুন ডাউন কিনা ।
http://downforeveryoneorjustme.com
http://www.downorup.uk
http://www.isitdownorup.com
পদ্ধতি ২: কমান্ডে পিং করে দেখুন ।
পদ্ধতি ৩: সাইটে ম্যানুয়্যালি বিভিন্ন ব্রাউজার দিয়ে প্রবেশ করে দেখুন ( এই পদ্ধতি টা ব্যবহার না করে পদ্ধতি ১ ব্যবহার করাই উচিত )
যখন ERROR/DISCONNECTED ভ্যালু ঘনঘন বদলাবে তখন বুঝতে পারবেন যে সাইট ডাউন হইতেছে ।
সব সাইট ই কি ডাউন হবে ?
না কিছু কিছু সাইট এই টুল দিয়ে ডাউন হবে না । কেন ? কারন অনেকহতে পারে । যেমন,
১. সাইট ক্লাউড টেকনোলজি ব্যবহার করে (এ ক্ষেত্রে ক্লাউড বাইপাস করতে হবে টিউট দেওয়া হবে )
২. ব্যাকআপ সার্ভার থাকতে পারে সে ক্ষত্রে ব্যাকআপ সার্ভারও অ্যাটাক করতে হবে ।
৩. আপনার আইপি ব্যান করে দিতে পারে ।
আপরারা এই টুলটা কোনো খারাপ কাজে ব্যবহার করবেনা । পর্ন সাইট কিনবা ক্ষতিকর সাইট গুলোর জন্য ব্যবহার করবেন । আর আপনারা BANGLADESH BLACK HAT HACKERS এর অফিসিয়াল DDOS স্কোয়ার্ডে যোগ দিতে নিচের লিংকে ভিজিট করুন :
https://www.facebook.com/groups/bbhhblackops/
আমাদের এই ব্লগের ভিজিটর বারানোর জন্য সাইটটির পাবলিসিটি করা জরুরী । আমরা এডমিনরা নানা কাজে ব্যস্ত থাকার কারনে এই কাজটি করতে পারছি না । তাই আপনাদের কে বলছি, আপনারা যারা ব্লগের রেগুলার পাঠক আছেন তারা ব্লগটি সবার সাথে শেয়ার করবেন । অপনাদের অনুপ্ররনা না পেলে ব্লগটি একসময় হারিয়ে যাবে । যেহেতু অন্য হ্যাকিং গ্রুপ গুলোর এডমিনদের মত বিবিএইচএইচ এর এডমিন রা এখানে লেখা শেয়ার কিনবা হ্যাকিং শিখাতে কিনবা সিকিউরিটি টিউটোরিয়াল শেয়ার করতে কখনো কোনো টাকা পয়সা চায় নি সুতরাং আপনাদের উচিত তাদের জন্যও কিনবা তাদের মাধ্যমে নিজেদের জন্য কিছু করা । আর আপনাদের শেয়ার এর পরিমান কমে গেলে আমরা নিউ একটা সিস্টেম চালু করবো যেটা চালু করলে ব্লগের যেকোনো লেখা দেখতে চাইলে লেখা আগে শেয়ার করতে হবে । কিন্তু আমরা চাইনা এটা করতে তবে বাধ্য করলে এটা করা হবে । কারো কোনো সমস্যা থাকলে এখানে বলবেন কিনবা ফিডব্যাক সেকশন এ বলবেন । ধন্যবাদ
----------------------------------------------------------------------------------------------------------------
ইমেইল বোম্বার:
আপনাদের কে একটি মেইল বোম্বার এর একটা ভার্সন দিলাম । এটা ব্যবহার করে মুহূর্তের মধ্যে ভিকটিমের মেইলের ১২ টা বাজাতে পারবেন । এটি অত্যান্ত শক্তিশালী স্ক্রিপ্ট তাই আমার অনুরোধ থাকবে খারাপ কাজে এটি ব্যবহার না করার ।
প্রথমে নিচের লিংকে যান । Script টি ডাউনলোড করুন :
http://pastebin.com/raw.php?i=HRCmMyCJ
এর পর এটি আপনার কম্পিউটার এর লোকালহোস্ট এ আপলোড করুন কিনবা কোনো ফ্রি হোস্টিং এ আপলোড করার পর রান করুন । এখন ছবির মত পেজ আসবে ।
ফাংশন ১ : এখানে আপনি যাকে মেইল করতে চান তার মেইল এড্রেস দিন
ফাংশন ২ : আপাতত এ ঘড় ফাঁকা রাখুন এটা আপনাদের কাজে লাগবে না ।
ফাংশন ৩ : যত গুলো মেইল পাঠাতে চান তার সংখ্যা দিন । একসাথে অনেক গুলো দিবেন না একাধিক বার দিন কম কম করে তাহলে ইমেইল প্রভাইডার আপনাকে ব্যান করবে না । যেমন প্রথমে ১০০ বার দিয়ে সাবমিট করলেন এরপর আবার ১০০ বার দিয়ে সাবমিট করলেন ।
ফাংশন ৪ : এখানে ইমেইলে কি লেখা দিতে চান তা দিন ।
ফাংশন ৫ : Fire এ চাপ দিলেই মেইল যাওয়া শুরু করবে ।
কোনো সমস্যা হলে এখানে কমেন্ট করে জানাবেন ।
বি:দ্র:
এটা বেটা ভার্সন, এটা কিছু কিছু ইমেইল এড্রেস এ কাজ করে না কিনবা করলেও স্প্যাম এ যায়, এটা স্ক্রিপ্ট এর লিমিটেশন এর জন্য না শুধু এটা ইমেইল প্রোভাইড্রার দের জন্যও হতে পারে । Fanpage massage করে অনেকেই বলেছেন কাজ করেছে অনেকেই বলেছেন কাজ করে নি । এটা হওয়া টাই স্বাভাবিক আইপি এর জন্য এমন সমস্যা হতে পারে । যেমন একই সার্ভার থেকে একাধিক রিকোয়েস্ট পাঠানোর জন্য ইমেইল প্রোভাইডার সার্ভার আইপি কে ব্যান করে দিয়েছে । তাই পরবর্তী ভার্সনে মাল্টিপল সার্ভার অ্যাড করে দেওয়া হবে । আপনারা আমার ফ্যানপেজে চোখ রাখুন, এখানে এর নিউ ভার্সন দেওয়া হবে । আর যারা এটা ব্যাবহার করে
সফল হয়েছেন তাদের প্রতি অনুরোধ থাকবে আমাকে জানানোর জন্য ।
readmon
----------------------------------------------------------------------------------------------------------------
banner
Previous Post
Next Post