Thursday, August 31, 2017

ব্ল্যাকহ্যাট এবং নিষিদ্ধ পদ্ধতিতে অনলাইনে উপার্জন – কার্ডিং [পর্ব-১]

আমার ব্লগে আপনাকে স্বাগতম। প্রথমেই কিছু কথা না বললেই নয়। আমি ব্লগার নই। এবং লিখা লিখিতে আমার তেমন একটা দক্ষতা নেই বললেই চলে। তাই আমার টিউন পড়ে আপনাদের যদি বুঝতে কষ্ট হয় তাহলে নীচে টিউমেন্ট করবেন। আমি প্রয়োজনে ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করবো। বানান ভুল হলেও হতে পারে। আমি দুঃখিত। এই টিউন শুধুমাত্র টেকটিউনসের জন্য এক্সক্লুসিভলি রচিত। এবং কাউকেই এই আর্টিকেলের কোন কনটেন্ট কপি করার অনুমতি দেয়া হলো না। আর দেরী না করে শুরু করা যাক।


credit card hacking
আমি একটি নতুন সিরিজ রচনা করতে চাই এখানে। এই সিরিজে আমি কিভাবে করে অনলাইনে অবৈধ উপায়ে অনেকেই আয় করছে সেই বিষয়ে প্রতি সপ্তাহে একটি করে আর্টিকেল পাবলিশ করবো। আমার আর্টিকেল লেখা, টিউটোরিয়াল এবং সরবরাহকিত রিসোর্স শুধু মাত্রই বিনোদন(ইনফোটেইনমেন্ট) এবং সচেতনতা বৃদ্ধির জন। আর্টিকেলে যা দেখানো হচ্ছে তা পৃথিবীর অধিকাংশ দেশেই ক্রাইম হিসেবে বিবেচিত। এবং ইসলাম সহ বিভিন্ন ধর্মে হারাম। অতএব আমি এডভাইজ করবো এই ধরনের কার্যক্রম থেকে দূরে থাকতে। এরপরেও যদি আপনি কোন কিছু করে বসেন এই আর্টিকেল থেকে পাওয়া তথ্য থেকে, তাহলে তার সকল দায়ভাড় আপনার।
READERS DISCRETION IS ADVISED

৬ মাস আগে টেকটিউনসে একটি আর্টিকেল দেখেছিলাম। কার্ডিং নিয়ে। এই টিউনটি পড়ে আমি কিছুই বুঝিনি সে সময়ে। আর অবাক হয়েছিলাম ভেবে যে সত্যিই কি এভাবে করে অন্য কারো ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করা সম্ভব। এরপর থেকে আমি অনলাইনে বিভিন্ন জায়গা থেকে শিখতে থাকি কিভাবে করে ক্রেডিট কার্ড হ্যাকিং করা হয়। আমি আজকের পর্বে কার্ডিং এবং এই রিলেটেড বিষয়ে বিগত ৬ মাসে আমার অর্জিত অভিজ্ঞতা শেয়ার করবো।

কার্ডিং কি?

“কার্ডিং শব্দটা অনেকের কাছে নতুন মনে হতে পারে। আসলে কার্ডিং একটা প্রচলিত শব্দ। আপনি কোনো অভিধানে এই শব্দ পাবেন না। এই শব্দটা সাধারণত ব্যবহার হয় অনলাইন ফ্রড ট্রানজেকশন-এর বিকল্প হিসাবে। কারণ যারা ফ্রড ট্রানজেকশন করে তারা আপনার কার্ডের ইনফরমেশন চুরি করে বিভিন্ন অনলাইন স্টোরের মাধ্যমে পণ্য কিনে আপনার টাকা তার নিজের মনে করে ব্যবহার করে।
অর্থাৎ আপনার ক্রেডিট কার্ড বা ডেবিট কার্ডের তথ্য ব্যবহার করে বিভিন্নভাবে আপনার টাকা হাতিয়ে নেওয়াকে কার্ডিং বলে। কার্ডিং শব্দটা সাধারণত ব্যবহৃত হয় যারা এই কাজ করে তাদের মধ্যে সাংকেতিক ভাষা হিসাবে। আমাদের প্রচলিত ভাষায় ‘ফ্রড ট্রানজেকশন’।”


কার্ডিং কিভাবে করে?

ক্রেডিট কার্ড ইনফো চুরি করার দুইটা সিস্টেম আছে। একটা অফলাইন এবং অন্যটা অনলাইন। অনলাইন কার্ডিং এর ক্ষেত্রে হ্যাকার ফিশিং, sql injection, social hacking, বটনেট এবং নানা ধরণের সফটওয়্যার এর মাধ্যমে ক্রেডিট কার্ডের মালিক অথবা ক্রেডিট কার্ড ইস্যু করা ব্যাঙ্ক থেকে ক্রেডিট কার্ড ইনফো চুরি করতে পারে। আর অফলাইন পদ্ধতিতে এটিএম বা অন্যান্য ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করে এমন যন্ত্রের উপরে কার্ড ক্লোনিং ডিভাইস ব্যবহার করে ক্রেডিট কার্ডের ইনফো চুরি করে।

অনলাইনে হ্যাক করার জন্য তারা নানা ধরণের সফটওয়্যার ব্যবহার করে ব্যাংক এর ওয়েবসাইট থেকে ইউজার ইনফরমেশন সংগ্রহ করে। এই ইনফো ব্যবহার করে তারা নিজেরাই নতুন ক্রেডিট কার্ড প্রিন্ট করে নিতে পারে, আবার কার্ডের ইনফরমেশন ব্যবহার করে তারা বিভিন্ন ওয়েবসাইট থেকে পন্য কিনতে পারে।

কার্ডিং থেকে আসলে কি করা হয়?

প্রথমেই একটা কথা ক্লিয়ার করে ফেলি, যেটা আমার নিজের বুঝে উঠতে দুই মাসের বেশী লেগেছে। কার্ডিং মানেই ক্রেডিট কার্ড হ্যাকিং বা এটিএম হ্যাকিং না। কার্ডিং করতে অনেক ধরণের এক্সপার্টিজের দরকার হয়। হ্যাকিং এর পাশাপাশি টাকা উইথড্র করতেও অনেক বাধা বিপত্তি পার হতে হয়। বাংলাদেশ সহ পৃথিবীর মোটামুটি সব দেশের ব্যাংকেই আপনি চুরি করা ক্রেডিট কার্ড দিয়ে টাকা তুলতে পারবেন না। এখন এধরনের ক্রেডিট কার্ড ইনফো দিয়ে ভালো মানের ডোমেইন হোস্টিং কেনাও অসম্ভব। কারণ আপনাকে আপনার ক্রেডিট কার্ড পরে ভেরিফাই করতে হয় এখন গোড্যাডি এবং হোস্টগ্যাটর টাইপ সাইটগুলোতে। এক মাত্র পেওনিয়ার এর ব্যাংকিং সিস্টেম ব্যবহার করে সর্বোচ্চ ৫০০০ ডলার পর্যন্ত তোলা যায়। ইবে এবং এমাজন থেকেও শপিং করা যায় না। ৫-৬ টা সাইট আছে, যেখান থেকে এই ধরণের ক্রেডিট কার্ড ইনফো দিয়ে শপিং করা যায়। কিন্তু এদের কেউ বাংলাদেশে প্রোডাক্ট ডেলিভারি করে না। আলিবাবা থেকে কিছু সেলার আপনার কাছে সেল করতে পারে, কিন্তু ইলেক্ট্রনিক্স বা এই ধরণের দামি কোন জিনিষ আপনি সহজে ইম্পোর্ট করতে পারবেন না। কারণ আপনি আলিবাবা থেকে কিনলে ট্যাক্স প্রি-পে করার কোন উপায় নেই। এজন্য বাংলাদেশে ফার্স্ট পার্সন কার্ডিং না করাই ভালো। ৫-৭ হাজার ডলারের বেশী কোন ভাবেই ক্রেডিট কার্ড থেকে কিছু করতে পারবেন না। আর ধরার পরলে বড় ধরণের শাস্তি পাবেন। এমনকি আপনি যদি বাংলাদেশী কোন ব্যাংকের ক্ষতি না করেন তাহলেও আপনি কঠোর শাস্তি এড়াতে পারবেন না। তাই এসব আসলে না করাই ভালো। তবে বাংলাদেশ থেকে সেকেন্ড পার্সন কার্ডিং করাই ভালো। অর্থাৎ অন্য কোন দেশী হ্যাকারের কাছ থেকে ওয়েস্টার্ন ইউনিয়ন বা বিটকয়েনের মাধ্যমে কারেন্সি কিনে নেওয়া। এই ক্ষেত্রে আপনাকে হ্যাকিং করতে হবে না। সুতরাং হ্যাকিং রিলেটেড কোন ক্রাইমের আওতায় আপনি পরার সম্ভাবনা নেই। আপনি হ্যাকারকে টাকা দিবেন, ও আপনাকে আপনার নামে ওয়েস্টার্ন ইউনিয়নের মাধ্যমে টাকা পাঠিয়ে দিবে। এই পদ্ধতির সমস্যা আপনি এক ন্যাশনাল আইডি দিয়ে  একবার টাকা তুলতে পারবেন এবং সর্বোচ্চ ২০ হাজার ডলার কিনতে পারবেন। এই পদ্ধতি নিরাপদ তবে সাবধানতা অবলম্বন করতে হয়।

অনেক হ্যাকার আছে যারা টাকা মেরে দেয়। তাই ভালো রিভিউ সম্পন্ন ওয়েবসাইটের ভেরিফাইড হ্যাকারদের থেকেই কেনা ভালো। বেশীরভাগ ভালো সাইটে আবার জয়েন করতেই ২৫ ডলার জয়েনিং ফি লাগে। আমি রিসার্চের খাতিরে ১৮ টা সাইটে জয়েন করি। এদের ভেতরে ভ্যালিডশপ ওয়েবসাইটটা সবচেয়ে legit…

ক্রেডিট কার্ড কিনলে একসাথে অনেক গুলো কার্ড কেনাই ভালো। তাহলে দাম কম পরে। কেনার পরে একটা একটা করে কোন কার্ডে কত টাকা আছে সেটা চেক করে নিতে হয়।

এখানে কিভাবে করে স্কাইপ দিয়ে কার্ডের ব্যালেন্স চেক করবেন তার টিউটোরিয়াল আছে। 

তবে কার্ড থেকে টাকা তুললে আপনি সরাসরি ক্রেডিট কার্ড হ্যাকিং এর সাথে জড়িত থাকবেন। পেওনিয়ারের মাধ্যমে রিস্ক কমানো সম্ভব। অথবা বিদেশী আত্মীয়দের মাধ্যমে টাকা তুললে বিপদ কিছুটা কমবে। তবুও I will highly recommend not to do it, if you do it, do it on your own risk. সবচেয়ে ভালো হয় যার কাছে থেকে ক্রেডিট কার্ড কিনবেন তার সাথে যোগাযোগ করে জেনে নেওয়া যে কিভাবে এই কার্ড ব্যবহার করতে পারবেন।

আমার দেখা fastest এবং most trust worthy hacker হচ্ছে tm.prince.onion নামের হ্যাকার। ভ্যালিডশপ এবং ব্ল্যাকস্টাফ এই দুই সাইটে এর সার্ভিস প্রোভাইড করে।

এইটা প্রিন্সের ল্যান্ডিং পেইজ…











কোন হ্যাকারের কাছ থেকে সার্ভিস কিনবেন তা বেশ কয়েকটা বিষয়ের উপরে ডিপেন্ড করে। এক নাম্বার রিজন হচ্ছে রিভিউ। কারো যদি একটা খারাপ রিভিউ থাকে তাহলে তার কাছ থেকে কিনবেন না। দুই নাম্বার ক্রাইটেরিয়া হচ্ছে বাংলাদেশে সার্ভিস দেয় কিনা। তিন নাম্বার ক্রাইটেরিয়া হচ্ছে আপনার কাছ থেকে টাকা নেওয়ার কতক্ষনের ভেতরে সার্ভিস প্রোভাইড করে। ভ্যালিডশপ এবং ব্ল্যাকস্টাফ সহ আরও বেশ কয়েকটা ব্ল্যাক মার্কেটের প্রায় ১৪ জন হ্যাকারের ভেতরে আমার দেখা বাংলাদেশের জন্য ভালো হ্যাকার টি এম প্রিন্স অনিওন। এর রেইট অন্যদের থেকে কিছুটা বেশী। কিন্তু টাকা পাঠানোর ১০-২০ মিনিটের ভেতরে যা কিনছেন তা পাওয়া যায়। মানিবুকার্স, ওয়েস্টার্ন ইউনিয়ন, পেপাল, ব্যাঙ্ক ট্রান্সফার এই ৪ পদ্ধতিতে বাংলাদেশ থেকে সরাসরি কেনা যায়। কিন্তু এক সার্ভিস একটা ন্যাশনাল আইডি দিয়া একবার ইউজ করতে পারবেন। কারণ ওয়েস্টার্ন ইউনিয়ন থেকে টাকা তুলতে আইডেন্টিটি কার্ড লাগে। আর এক ব্যাঙ্ক একাউন্টে একবারের বেশী টাকা আনা ঝুকিপূর্ন। ছবিগুলোতে রেইট দেখতেই পারছেন। তবে সবচেয়ে ভালো রেইট পাওয়া যায় যদি আপনি হ্যাকড ব্যাংক একাউন্ট নিজে কিনে নেন এবং নিজে নিজেই ঐ একাউন্ট থেকে টাকা তুলেন। নীচে আমি একটা ইবুক এর লিঙ্ক দিলাম।

এই ইবুক থেকে শিকতে পারবেন কিভাবে নিরাপদে বিদেশী হ্যাকড ব্যাংক একাউন্ট থেকে বাংলাদেশে টাকা আনা যায়।

৫০০০ ডলার আছে এমন ব্যাংক একাউন্ট ৭০-৮০ ডলারে পাওয়া যায়। ২০০০০-৩০০০০ ডলারের একাউন্ট ও পাওয়া যায়। বিভিন্ন বেটিং বা জুয়া খেলার ওয়েবসাইট হ্যাক করে এইসব একাউন্ট কালেক্ট করা হয়। এগুলাই কেনা ভালো। ৩০০ ডলারের বেশী লাগে না এসব কিনতে। নীচে কিছু হ্যাকড একাউন্টের এবং ওয়েস্টার্ন ইউনিয়নের রিভিউ আর স্যাম্পল যেগুলা ওর ভ্যালিডশপের ল্যান্ডিং পেইজে রিভিউ কারিরা এড করছে।

অনলাইন পেমেন্ট এর প্রমান

এই ধরণের ব্যাঙ্ক একাউন্ট কিনলে দিনে ৩০ থেকে ৫০ হাজার টাকার বেশী তোলা ঠিক না। সপ্তাহে এক লাখের বেশী না তুলাই ভালো। নীচে বিভিন্ন দেশ থেকে উইথড্র করা ক্যাশ প্রমান দিলাম। বাংলাদেশি টাকা কার আপলোড করা প্রমান একটু আন্দাজ করে নিয়েন। এর বেশী কিছু বলা যাবে না।;)

ক্যাশ উইথড্র এর প্রমান

এইসব হ্যাকারদের সাথে যোগাযোগ করার আগে অথবা এইসব ওয়েবসাইটে যাওয়ার আগে অবশ্যই নিজের কম্পিউটারের নিরাপত্তার কথা মাথায় রাখবেন। কেনার ইচ্ছা না থাকলে শুধু মাত্র কথা বলার জন্য বা জানার জন্য এইসব ওয়েবসাইটে বা এইসব হ্যাকারদের সাথে যোগাযোগ করবেন না। এদের কাছ থেকে এদের কাস্টমার ছাড়া কেউ সেইফ না। এরা এমনকি ইবে থেকে ইকমার্স সাইট কিনে নেয় শুধু মাত্র মানুষের পার্সনাল ইনফো চুরি করার জন্য। এইটা ইন্টার্নেটের সবচেয়ে অন্ধকারতম কোনার একটি এবং ভয়ঙ্কর ধরণের পারদর্শী হ্যাকাররা এখানে থাকে। তাছাড়া আইনত এটা দন্ডনীয় অপরাধ। যদিও আপনি আসলে ব্যাঙ্ক ছাড়া কারো ক্ষতি করবেন না, কারণ ব্যাঙ্ক একাউন্ট হ্যাক হলে দোষ ব্যাঙ্কের উপরেই পরে আর ওরাই ওদের ক্লায়েন্টদের হারানো টাকা দিয়ে দেয়। তারপরেও আমি সাজেস্ট করবো এসব থেকে দূরে থাকুন। যদি যোগাযোগ করেই ফেলেন কৌতুহলের বশে তাহলে তার সকল দায় দায়িত্ব আপনাদের নিজেদের। আমি এখানে ওয়েবসাইটের লিঙ্ক দেইনি। শুধু মাত্র নাম উল্লেখ করেছি। আর এসব ওয়েবসাইটে জয়েন করতেও ২৫ ডলার লাগে। কমপক্ষে।

ইমেইলের মাধ্যমে যোগাযোগ করতেও আমি নিষেধ করবো। যদি করেন তাহলে অবশ্যই ভিপিএন ব্যবহার করবেন। ব্রাউজারের ক্যাশ মেমোরি ক্লিন করে নিবেন এবং প্রাইভেট ব্রাউজিং উইন্ডো ওপেন করে যোগাযোগ করবেন।

এরকম হ্যাকারদের থেকে নিরাপদে থাকার জন্য যেসব ওয়েবসাইট পন্য ক্রয়ের সময়ে প্রয়োজনের চেয়ে অধিক তথ্য খুঁজে তাদের এভয়েড করে চলুন।

ট্রাঞ্জেকশনের সময় সব সময় প্রাইভেট ব্রাউজিং উইন্ডো ব্যবহার করুন।

কিনতে না পারলেও ফ্রী এভাস্ট এন্টি ভাইরাস এবং ফ্রী সাইভারঘোস্ট ভিপি এন সব সময় ব্যবহার করুন।

নিয়মিত ব্রাউজিং হিস্টোরি, ক্যাশে মেমোরি ক্লিন করার অভ্যাস গড়ে তুলুন।

যেকোন ওয়েবসাইটে স্পর্শকাতর তথ্য প্রবেশ করার আগে ব্রাউজারে থাকা লিঙ্ক ভালোভাবে বিশ্লেশন করে দেখুন সেটা ঠিক আছে কিনা।

অপরিচিত এবং পরিচিত কাউকে নিজের পাসওয়ার্ড এবং সিকিউরিটি আন্সার জানাবেন না।

আলাদা আলাদা ওয়েবসাইটে আলাদা আলাদা পাসওয়ার্ড ব্যবহার করবেন এবং সকল পাসওয়ার্ড খাতে কলমে লিখে অফলাইনে সেইভ করবেন।

পাসওয়ার্ড সেভিং এপ্স, প্লাগিন এবং কম্পিউটার বা মোবাইলে পাসওয়ার্ড সেইভ করবেন না।

ফেসবুকে আলতু ফালতু এপ ব্যবহার করবেন না।

স্প্যাম মেসেজের লিংক চেক করবেন না।

এড ব্লকিং প্লাগিন এবং এপ ব্যবহার করবেন সব সময়ে।

অনলাইন বেটিং, জুয়া, পর্ন এবং পোকার জাতীয় অয়েবসাইটে নিজের ইনফো এড করবেন না। বেশীরভাগ ২০-৩০ হাজার ডলারের ব্যাংক একাউন্ট হ্যাক করা হয় টেক্সাস পোকার, ওয়ার্ল্ড পোকার, রিয়েলিটি কিংস এবং বেট৩৬৫ ওয়েবসাইটের মত বড় ওয়েবসাইট থেকেই।

অনলাইন ব্যাঙ্ক, পেপাল, পেওনিয়ার প্রভৃতিতে পাসওয়ার্ড অটো সেইভ দিবেন না। এসব ওয়েবসাইটে ভিজিটের পর কাজ শেষে লগয়াউট করবেন। এবং ব্রাউজিং হিস্টরি এবং মেমোরি ক্লিন করবেন।

শেয়ার্ড ওয়াইফাই দিয়ে স্পর্শকাতর ওয়েবসাইটে প্রবেশ করবেন না।

নিজে সতর্ক থাকবেন এবং অন্যদের সতর্ক রাখবেন। টিউনটি যদি আপনার পছন্দ হয় তাহলে সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করবেন। আমি আবারও আমার এমেচার ব্লগিং এর জন্য দুঃখিত। আপনারা যদি অনুপ্রেরনা দেন তাহলে আমি ভবিশ্যতে এধরনের আরো ডার্ক অনলাইন আর্নিং থিম নিয়ে টেকটিউনসে আরো ব্লগ লিখবো।
banner
Previous Post
Next Post